পেনসিলভানিয়া, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

সর্বশেষ:
ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, যা বললেন জামায়াত আমির হাদিকে গুলি করা সন্ত্রাসীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান শুরু: ডিএমপি কমিশনার হাদি বলেছিলেন, ‘তোমরা আইসো না, প্রচারণা শেষে একসঙ্গে লাঞ্চ করবো’ খালেদার জন্য হাসিনার প্রার্থনা, স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে গভীর উদ্বেগ পার্থর বিপক্ষে এনসিপি থেকে লড়বেন তাজনূভা জাবীন বগুড়া ৬-এ তারেক রহমানের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এনসিপির ওয়াকি আব্দুল্লাহ কে কোন আসনে লড়বেন এনসিপির আলোচিত নেতারা ৬ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার ঢাকা কলেজ ও আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ মদ বিক্রি শুরু করলো সৌদি আরব জনগণ ১৯৭১ সালেই তাদের দেখেছেন: তারেক রহমান ১০ ডিসেম্বর রেকর্ড হবে সিইসির ভাষণ, সেদিনই হতে পারে তফসিল ঘোষণা নীতি-আদর্শ ছাড়াই ধর্মের নামে রাজনীতি করছে একটি দল ১৮ দল নিয়ে জাপার একাংশ ও জেপি’র নেতৃত্বে জোট এনডিএফ ঘোষণা ‘বালের বিজয় দিবস’ মন্তব্যের জেরে ইলিয়াসকে 'স্টুপিড', 'শুয়োরের বাচ্চা', 'বেজন্মা' বললেন আম জনতা দলের তারেক

অবিলম্বে সমস্ত সংঘাত বন্ধের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ০১:৫৭ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪

ফিলিস্তিনে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক নারী ও শিশু মৃত্যুর সাথে লড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যুদ্ধ নয়, শান্তির পক্ষে। অবিলম্বে সমস্ত সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানান সরকার প্রধান।

বুধবার (১৫ মে) সকালে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘আইসিপিডি থার্টি গ্লোবাঁল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত আমরা সরকারে ছিলাম না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। আমাদের দেশের মানুষ যে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পাবে সেই সুযোগটা বন্ধ হয়ে যায়। ফলে জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্থবিরতা নেমে আসে। 

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নিয়ে সকলের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়ন করেছে। সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সারাদেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করা হয়েছে। যেখানে বর্তমানে ১৪ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে যাতে ৩০ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। এছাড়া ৩ হাজার ২০০ ক্লিনিকের মাধ্যমে মা ও শিশুকে সেবা দেয়া হচ্ছে। নারীদের শুধু ভুক্তভোগী হিসেবে না দেখে তাদের পরিবর্তনের চালিকা শক্তি হিসেবে ভাবতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক-বীমা, শপিং মল, রেল স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। একইসঙ্গে সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি কর্মস্থলে ‘শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র’ স্থাপনের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। গত ১৫ বছরে এসব উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু হার প্রতি হাজারে ২১ জন; যা ২০০৬ সালে ছিল হাজারে ৮৪ জন। একইভাবে মাতৃমৃত্যু হার প্রতি লাখে ২০০৬ সালের ৩৭০ জন থেকে ১৩৬ জনে হ্রাস পেয়েছে। 

মন্তব্যঃ

দুঃখিত, কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি!

নতুন মন্তব্য করুন:

ad
সকল খবর জানতে ক্লিক করুন
ad