পেনসিলভানিয়া, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

সর্বশেষ:
জামায়াতে যোগ দিলেন অর্ধশতাধিক বিএনপি–জাপা নেতাকর্মী জাপা ও জেপির নেতৃত্বে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ৮ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস আজ আমার হায়াত কমিয়ে হলেও খালেদা জিয়াকে সুস্থ করে দেন জোট গঠনের বিষয়ে যা বললেন সারজিস বিএনপির সঙ্গে ২০ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করল বাংলাদেশ লেবার পার্টি ১০ ডিসেম্বর তফসিল নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির সাক্ষাৎ বাংলাদেশের অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে না, বরং পুনর্গঠনের পথে খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে রয়েছে যেসব আধুনিক সুবিধা দেশে এল তারেক রহমানের ২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার গাড়ি, বিআরটিএতে নিবন্ধন সম্পন্ন পুলিশ কমিশন গঠন হচ্ছে, অধ্যাদেশ অনুমোদন নিবন্ধন পেতে যাচ্ছে আম জনতার দল, চেয়েছে প্রজাপতি প্রতীক অক্সফোর্ড ইউনিয়নের আমন্ত্রণ পেলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ পিলখানা হত্যাকাণ্ডে অংশ নেন কমান্ডো এনএসজিসহ ২৪ ভারতীয় সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

৯০ দশকের অসাধারন কিছু স্মৃতি নিয়ে আমার লেখা “বইপড়া”

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ০১:০৫ পিএম, ২৫ মে, ২০২৪

তানজিমা আক্তার

৯০ দশকের বই পড়ার কথা নিশ্চয়ই সবার মনে আছে।ঐসময় আজকের মতন বিনোদনের এত মাধ্যম ছিল না গল্পের বই ছিল আমাদের বিনোদন।গল্পের বইটাই তখন লুকিয়ে পড়তে হত কারণ পাঠ্য বই ছাড়া মা গল্পের বই পড়তে দিত না।এমনও দিন ছিল যখন পাঠ্য বইয়ের ভেতরে গল্পের বই লুকিয়ে রেখে পড়েছি আমরা অনেকেই।সারাদিন কানে শুধু মার একটাই কথা বাজতে থাকতো পড়তে বস,পড়তে বস,পড়তে বস।সেই সময় কি ভুলেও ভেবেছি মাকে রেখে এত দূরে থাকবো যে মাকে ছাড়া সকাল হতো না রাতে ঘুমাতে যেতাম না সে মাকে এখন বছরের পর বছর কাছে পাইনা।মার বকুনি,আদর,ভালোবাসা সবকিছু মিস করি।সেই সময় আমাদের জন্য গল্পের বই পাওয়াটা ও সহজলভ্য ছিল না।তখন"নীলক্ষেত"থেকে গল্পের বই আনতে হতো।নীলক্ষেতে সব ধরনের বই পাওয়া যায় যেত।সেখানে পুরনো গল্পের বইও পাওয়া যেত।অনেকে ৫ টাকা ১০ টাকা করেও বই নিয়ে আসতো কয়েক দিনের জন্য সেই বই আবার সময়মতো ফিরিয়ে দিয়ে আসতে হতো।আজকালের বাচ্চারা এসব শুনলে হাসবে কিন্তু আমাদের জন্য সেটাই অনেক আনন্দের ছিল।গল্পের বইয়ের মধ্যে অনেক লেখকের বই আমাদের সময় জনপ্রিয় ছিল।হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর লেখা বইগুলো সেই সময় আমাদের খুব পছন্দের গল্পের বই ছিল।গল্পের বইয়ের কথা বলব আর আমার বড় বোনের তিন গোয়েন্দার বই পড়ার কথা বলবো না তা কি করে হয়।আমি যখন ছোট ছিলাম আমার বোন তিন গোয়েন্দার বই পড়তেন।আমার বড় বোন একসাথে দশ বারোটা বই নিয়ে আসতেন এবং পড়ে শেষ করতে করতেন।আমার বোনের তিন গোয়েন্দার বই খুব পছন্দ ছিল।আমাদের সময় যুগান্তর পত্রিকায় সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন আসতো বিচ্ছু নামে তার অপেক্ষায় থাকতাম পুরো সপ্তাহ।বিচ্ছু ম্যাগাজিন টা জমানোর খুব শখ ছিল তার জন্য সপ্তাহ ধরে অপেক্ষা করতাম।সময়টা সত্যি দারুন কেটেছে।সে সময় পত্রিকা গুলোর সাথে বিচ্ছু বলেন আর ছুটির দিন বলেন সেগুলোর মধ্যে এমন কিছু ছিল যা আমাদের অপেক্ষায় রাখত।এখনের বাচ্চাদের মধ্যে বই পড়ার প্রবনতা আগের মত দেখা যায় না।ওরা যেন ওদের রাজ্যেই ব্যস্ত।৯০ দশকের বই পড়া নিয়ে ক্ষুদ্র কিছু স্মৃতি মনে করার চেষ্টা করলাম।আশা করি সবার ভালো লাগবে।চলবে……

মন্তব্যঃ

দুঃখিত, কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি!

নতুন মন্তব্য করুন:

ad
সকল খবর জানতে ক্লিক করুন
ad